
নাটাইয়ের আধিপত্য ভালো লাগত না ঘুড়িটার।
সে চাইত আকাশে আকাশে
মুক্ত জীবন।
নাটাই চাইত ঘুড়িটা থাক
অনুকূলে; কারণে অকারণে মানুক বশ্যতা।
এই নিয়ে শুরু হলো দ্বন্দ্ব, যেন বন্ধন
ছিন্ন করতে পারলেই বাঁচে।
যেদিন ছিঁড়ল সুতা, ঘুড়িটা মুখ থুবড়ে
পড়ল নর্দমায়। আর নাটাইয়ের স্থান
লাকড়ি রাখার ঘরে।
তালাকনামায় সাইন করে দু’তলার সুখী দম্পতিরা
এখন যেন নাটাই ঘুড়ির গল্পটারই প্রতিচ্ছবি।