অনুপ্রাণন, শিল্প-সাহিত্যের অন্তর্জাল এ আপনাকে স্বাগতম!
অক্টোবর ১৮, ২০২৪
২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অক্টোবর ১৮, ২০২৪
২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিরাজুল ইসলাম -
বোধনের আগেই নিরঞ্জন

জন্ম আমার ইছামতির এক বাঁকে। বাঁক খাওয়া নদীর মতোই ভালোবাসার বাঁকে বাঁকে হোঁচট খেয়ে এগিয়ে চলেছি অজানা বাঁকের গন্তব্যে। হতাশার বালুচরে নীরব কোনো জ্যোৎস্নারাতে উত্তুরে মিঠে হাওয়ায় ভেসে আসে পুরোনো স্মৃতির শিউলি সুবাস। শিশিরের মতো ঝরে পড়ে শিরিষের ডালে আটকে থাকে ক’ফোঁটা বেদনার লোনাজল। দীর্ঘশ্বাসের ক্লান্তিবিহীন গুমোট আবহাওয়ায় চেয়ে দেখি, আজও এ হৃদয় চরাচরে শূন্য আসনে দাগ কাটেনি কোনো পানকৌড়ির পদচিহ্ন। কষ্টের উত্তাল সাগরে শিস কেটে যায় দখিনা বাতাস। তখন জীবন্ত হয়ে ওঠে আমার বিমূর্ত কল্পরাজ্য। আমি ফিরে যাই আমার স্মৃতির রুপোলি চাদরে মোড়া আশৈশবে, কৈশোর আর তারুণ্যে।

খেলার সাথী হিসাবে পেলাম ছবি দেবী আর বুরু-কে। ওরা তিন বোন। তারাপদ কর্মকার কাকুর তিন মেয়ে। বুরু আমার ছোট। ছবি দেবী বয়সে বড়। স্বভাবতই বুরু-র প্রতি আমার কর্তৃত্বটা একটু বেশি। পুতুলখেলার মানিকজোড়। কতদিন ছবি আর দেবী দু’জনে মিলে ওদেরই ঘরে বসে আমাকে আর বুরু-কে বিয়ে দিয়েছে তা বলা মুশকিল। হাবাগোবা দু’জনে সেই বিয়ের পিঁড়িতে বসে থাকতাম আর ওরা দু’বোন কী হাসাহাসি করত। হাসাহাসি করত আমার দুই দিদিও। কারণ আমি মেয়েদের সাথে খেলা করতাম বলে।

বলে রাখা ভালো, আমার ওপরে দুই দিদি আর নিচে দু’বোন। আগে-পিছে চারজনা সহোদরার মাঝখানে থেকে আমার চরিত্রটা হয়ে গেছে কেমন মেয়েলিপনা। হয়তো সে কারণেই আজও কোনো ছেলের সাথেই বন্ধুত্বের সখ্য গড়ে তুলতে পারিনি।

বুরু-কে ভালোবাসতাম ভালোলাগার আবেশে। ফুলের পাপড়িতে জমে থাকা শিশিরের আবরণে শিহরিত হতো মনপ্রাণ। দু’দণ্ড দেখা না হলেই কেমন যেন কষ্ট হতো। সেই ভালোলাগার আবেশে মনপ্রাণ ভরে ভালো করে চোখ মেলে একদিন চেয়ে দেখি ছবি দেবী আর বুরু-রা কোথায় যেন হারিয়ে গেল। পালপাড়ার ওদের সেই বসতভিটে ছেড়ে ওরা কোথায় যে পাততাড়ি গোটাল কে জানে? বোধকরি স্বাধীনতার সংগ্রামটাও এর জন্য কিছুটা দায়ী। স্বদেশের মাটিতে সংখ্যালঘু বলে ওরা হয়ে গেল অপাঙক্তেয়।

বুকে কষ্ট নিয়ে নিঃসঙ্গতায় স্কুল মাঠের কোনায় বসে থাকতাম একাকি। পাখিরং বিকেলে বউচি, দাঁড়িয়াবাঁধা খেলতো দিদিরা তাদের বান্ধবীদের সাথে। একদিন বিকেলে সে দলে যোগ দিল নাহার আর রুপা দু’বোন। ল্যান্ড সার্ভেয়ার কাকুর মেয়ে নাহার রুপা। বদলির সুবাদে নতুন এসেছে। গায়ের রং কুচকুচে কালো বলে রুপাকে কেউ দলে নিতে চাইত না। একা একা বসে খেলা দেখতে হতো তাকে। দুই একাকিত্বের বন্ধুত্ব হলো।

সেই কচি বয়সে গ্রামোফোন রেকর্ডারে গান শুনতাম, ‘ও কি ও কাজল ভ্রমরা রে, কোনদিন আসিবেন বন্ধু ক’য়া যাও ক’য়া যাওরে…।’

আমার কাজল ভ্রমরা কাজলকালো রুপা আর আসেনি। বাবা বদলি হয়ে চলে গেছে সপরিবারে। অনেকদিন পর জেনেছি, নামীদামি কোম্পানির পদস্থ স্বামীর সাথে এখন দূরের বন্দরনগরীতে বসবাস করছে রুপা!

তোর কি মনে পড়ে রুপা? মনে আছে সেই কি তোর সেই গান, ‘রোদজ্বলা দুপুরে সুর তুলে নূপুরে/ বাস থেকে তুমি যবে নাবতে/ একটি কিশোর ছেলে একা কেন দাঁড়িয়ে/ সে কথা কি কখনও ভাবতে!’

স্কুল সিলেবাসের সীমানায় এসে আবদ্ধঘরের বাউলা বাতাসে মনটা এলোমেলো করে দিয়েছিল যে মেয়েটা, নাম তার শাহীন। রৌদ্রকিরণে জ্বলতে জ্বলতে ওই দূরের কৃষিফার্মের রাস্তার দু’পাশে সারি সারি নারকেল গাছের ছায়া মাড়িয়ে মাড়িয়ে স্কুল ফাংশনে এসে সুরেলা কণ্ঠে গাইত সেই শ্যামা-মেয়ে, ‘ফুলের বনে ভ্রমর এসে চুপিচুপি বলে যায়/ তোমার আমার ভালোবাসা নীরবে জড়াতে যে চায়!’ অথবা ‘গীতিময় এইদিন সেইদিন বুঝি আর রবে না’ কিংবা ‘মধুমালতী ডাকে আয়।’

সেই সুরেলা সুরের কোকিল-কণ্ঠী আমার প্রিয় সেই সে শ্যামা-মেয়ে এখন কোথায় আছে জানি না। জীবনের পেন্ডুলামের দোলক দোলায় দুলতে দুলতে, দুলতে দুলতে আমিও একদিন হয়ে গেলাম অচেনা পথের পথিক। ইচ্ছেডানায় স্বপ্নগুলো নিঃসীম আকাশে অসীম শূন্যতায় নিঃসঙ্গ চিলের মতই উড়ে বেড়ায়; ঘুরপাক খায় পেঁজাতুলোর মেঘের ভেলায় আপন গতিতে একা একা।

রেলওয়ে কোয়াটারের ছোট্ট একচিলতে বারান্দা। সাথে এক চিলতে জমি; ভরে আছে থরে বিথরে সাজানো হরেক রকমের ফুলে ফুলে। দোলনচাঁপা, জুঁই, করবী, গন্ধরাজ, হাস্নুহেনা, জবা, গোলাপ, সন্ধ্যা-মালতী আর শিউলি। কাঁচা বাঁশের বেড়ায় লতিয়ে উঠেছে মাধবীলতা, ঝুমকোলতা। সাত-সকালে পূজারি বউ-ঝিরা তাদের নৈবেদ্যের ফুল কুড়োতে আসে। প্রতি প্রত্যুষে চলে আসে তারা মহল্লার ওই ওদিকের দিঘির পাড়ে তাদের এলাকা থেকে। লুকিয়ে-চুরিয়ে নিয়ে যায় তারা অনেক অনেক কষ্টের এই এ্যাত্ত এ্যাত্ত ফুল। সখের বাগানের এই দুষ্কর্ম সহ্য করতে পারে না বলেই শরতের শিশিরে ভেজা শিউলিঝরা ভোরে সাদা শালটা গায়ে জড়িয়ে; নিত্যদিনের ফুলে ফুলে ছেয়ে থাকা জবা গাছটার নিচে এসে দাঁড়িয়ে থাকে রীপা। যেন কোন স্বর্গীয় অপ্সরী। স্বর্গ থেকে নেমে চলে এসেছে মঙ্গলালোকে; রীপাকে প্রথম দেখাতেই কেন যেন এ রকমই মনে হয়েছিল আমার।

একটুকরো সাদাকাগজ। নির্ঘুম রাতের অজস্র কথামালায় সাজানো কালির আঁচড়ে কালো হয়ে যাওয়া সেই কাগজের দলাটা হাতের মুঠোয় পুরে; চোরের মতো পা টিপে টিপে কাছে এসে দাঁড়াই একসময়। একান্ত নিবিড়তায় দু’জন দু’জনার শ্বাস-প্রশ্বাসের গরম হাওয়া অনুভব করি দু’জনের চোখে-মুখে। কোনো কথা হয় না। শুধু নীরবে চেয়েও থাকা। বিনিময় হয় কাগজের টুকরো দু’টো দু’হাতে।

ভোরের বাতাসে ঝরে পড়ে লাল জবা, শিশিরের আবরণে মোড়া শিউলি। সকালের সোনারোদ ছড়িয়ে পড়ে। জেগে ওঠে প্রাণের স্পন্দন। হিন্দি গানের কলির মতো, ‘কাল কি হাছিন মোলাকাৎ কি লিয়ে/ হাম তুম জুদা হোতে হ্যয় !’

আগামী ভোরের প্রত্যাশায় ফিরে যাই যে যার ঘরে।

এভাবেই দিনের পর দিন উচ্ছল হাসি আর মান অভিমানে কেটে গেলো অনেকটা দিন অন্তবিহীন অর্থহীন।

একদিন সকালে একটা শিউলি ফুলের মালা হাতে নিয়ে, ছলছল চোখে আমার দিকে এগিয়ে এলো রীপা। মালাটা আমার গলায় পরিয়ে দিয়ে নিষ্প্রাণ মূর্তির মত অস্ফুটস্বরে বলল, ‘আজ আমরা চলে যাচ্ছি। আর হয়তো দেখা হবে না। তাই চলে যাওয়ার আগে আমার সবকিছু তোমাতেই সঁপে গেলাম।’

দু’ফোঁটা তপ্ত লোনাজল আমার হাতের তালুতে ফেলে রেখে রীপা চলে গেল। হতভম্বের মতন দাঁড়িয়ে থেকে এক সময় অনুভব করলাম, আমি দাঁড়িয়েই আছি একাকী। খুব কষ্ট হলো। কষ্ট হলো লাল গোলাপের ছিঁড়ে যাওয়ার; কষ্ট হলো শ্বেত-শুভ্র শিউলির ঝরে যাওয়ার।

কপোতাক্ষ নদটা দু’ভাগে ভাগ হয়ে গেছে যেখানে; উলাশী-যদুনাথপুর প্রকল্পের ধারে নীরবে নিভৃতে বয়ে চলেছে মরে হেঁজে যাওয়া ক্ষয়িষ্ণু বেত্রাবতী। দেখা হলো সুহাসিনী প্রজাপতি চঞ্চলামনের কিশোরী লিপির সাথে। কিশোরীর মায়াভরা চাহনি আর দুষ্টু-মিষ্টি হাসি নিয়ে একদিন দু’হাত ছুঁয়ে প্রতিজ্ঞা করেছিল লিপি।

লাল-গোলাপের পুরুষ্ট কুঁড়ি ভালোবাসত বলে প্রতিদিন লিপির স্কুলবেলাতে একটা করে লাল গোলাপ-কুঁড়ি ধরিয়ে দিতাম লিপিকে। তখন ওর আবির রাঙা মুখে ফুটে উঠত কী এক কমনীয়তা ভরানো স্নিগ্ধ দ্যুতিময়তা। উচ্ছল খুশির বন্যায় ভেসে গিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে টুক করে ঠোঁটে চুমু খেয়ে নিত আমারই অলক্ষে।

শুধু এটুকু অনুভূতি উপভোগ করব বলেই অন্যের বাগান থেকে চুরি করে নিয়ে আসতাম গোলাপ-কুঁড়ি।

সাবধানী বাগান মালিকের দৃষ্টি এড়িয়ে, কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গোতে কতদিন পিঠ কেটে গেছে; শার্ট ছিঁড়েছে লৌহ-শলাকায় বিঁধে। সেসবের ইয়ত্তা নেই।

এজি অফিসের কর্মচারী দাপুটে বাবার মেয়ে লিপির সাথে পরিচয় মাসতুতো বোনের মাধ্যমে। বোনের বান্ধবী বলেই ভয়ে ভয়ে থাকতাম, যেন খবরটা আমার বাড়িতে না ঢোকে। কারণ শাসনের বেড়াজাল ডিঙ্গিয়ে আমাদের সময়টা তখনও ডিজিটাল ব্যানারের ফ্রেমে বাধা পড়েনি।

গোলাপের কাঁটা ফুটে হাতের তালুতে রক্তাক্ত কুঁড়ি নিয়ে এরপর বহুদিন লিপির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। ওভাবে একদিন পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মাসতুতো বোনটা হেসে জানাল, ‘চণ্ডিদাসের রজকিনী আর আসবে না। এখানকার পাঠ চুকিয়ে দিয়ে ব্যস্ত নগরীর রাজধানীতে হাজারো গলির কোনো এক গলিতে ঠাঁই খুঁজে নিয়েছে লিপি।’

সম্বিৎ ফিরে পেয়ে দু’জনের কল্পনার রঙে ফানুস উড়িয়ে ভালো করে চেয়ে দেখি আমি একাই শূন্যে ভেসে আছি। ভোঁ-কাট্টা ঘুড়ির মতন নাটাই থেকে সুতো কেটে রাজধানীর লাখো-কোটি মানুষের ভিড়ে হারিয়ে গেছে লিপি নামের আমার ভালোবাসা।

লিপির দাপুটে বাবার কানে পৌঁছোয়নি আমাদের করুণ আর্তি। শুধু যান্ত্রিক সভ্যতায় গড়া সুবিশাল সুউচ্চ দালান-কোঠায় মাথা ঠুকে ঠুকে রক্তাক্ত হয়েছে দু’জনের শাশ্বত ভালোবাসা।

এখন হিংসে হয় বিজাতীয় সভ্যতার বিদেশি মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর ওপর। সেই তো এল, তবে কেন আরও আগে এল না। আমার পূজার ফুল বাসি হয়ে গেল; বাসি ফুলে তো আর পুজো হয় না।

গৃহস্থের জাবর-কাটা গরুর মতন অলস সময়ের স্মৃতি হাতড়ে হাতড়ে আমি খুঁজে ফিরেছি বিস্তীর্ণ অঞ্চলের গোটা চলনবিল জনপদ। দেখা মেলেনি ছবি দেবী বুরু-দের। শুনেছি কাকাবাবু মারা গেছেন। ছবি-দি সংসারী হয়েছেন। দেবী-দি জাত খুইয়ে অন্যজাতের ছেলে বিয়ে করে ভারত চলে গেছে। বুরু আর কাকিমা এখন কোথায় কে জানে। বুরুকে এখন খু-উ-ব দেখতে ইচ্ছে হয়। বলতে ইচ্ছে হয়, ‘ও পাখি রে, একবার আয় দেখে যা কেমন আছি!’

সময় থেমে থাকেনি। জ্যামিতিক রেখায় এঁকেবেঁকে গেছে জীবনের ত্রিমাত্রিক কোণগুলো। আমার জীবন থেকে তারাখসা বিন্দুর মতো খসে গেছে প্রিয়জনেরা; বাবা মা, ভাই বোন।

পেছনে একরাশ অন্ধকার। সামনে সীমাহীন অথৈ সমুদ্র! মাঝখানে হতাশার পাহাড়। ভারসাম্যহীন পৃথিবীতে ভবঘুরে পেন্ডুলামের দোলকটাকে থিতু করতে করতে আঠারো-বেঁকির মতন বাঁক খেয়ে, ঘুরে ঘুরে একদিন পাড়ি জমালাম ভৈরব নদের তীরে। নতুন করে দেখা হলো এবার ঈভার সাথে। দহনজ্বালার অশ্রুকণা মুছিয়ে দিয়ে ঈভা অভয়বাণী শোনাল, ‘শক্ত হয়ে দাঁড়াও। আমি আছি তোমার পাশে; থাকব চিরকাল।’

কতটা সময় পেরুলে কাল হয় চিরকাল; সে বোধোদয় হওয়ার আগেই ভৈরব-নদের শুশকের মতন ভুস করে ডুব দিয়ে ঈভা আজ অন্যের ঘরণী।

কষ্টের নুড়িপাথরগুলো টুকটুক করে হৃদয়বৃন্ত থেকে ঝরে পড়ে টুপটাপ করে শরতের শিশিরের মতো। শালুক-বিলের দুরন্ত মাছের মতন হৃদয়-পাঁজরে ঘাঁই মারে কষ্টরেণু; কষ্টের দলা। ভরা পূর্ণিমা রাতের উজ্জ্বল জ্যোৎস্নাকে হাতের মুঠোয় ভরতে চেয়ে আমি এখন নিঃস্ব। নিঃস্বার্থের মতন পথের বাঁকে দাঁড়িয়ে দেখি সেখানে একবুক অভিমান আর হতাশা। ঘন কুয়াশার চাদরের মত ঘোলাটে সব স্মৃতির এ্যালবাম। যেন এক ধূসর পাণ্ডুলিপি।

আমার প্রতিমাগুলো,

বোধনের আগেই হয়েছে তাদের নিরঞ্জন।

এতদিন এ শহরে আছি, অথচ আমার কোনো বন্ধু নেই। নির্বান্ধব শহরের বিষণ্ন পথে পথ চলি একা একা। প্রায় প্রতিদিনই বিশাল জনস্রোতে উদ্ভ্রান্তের মতো খুঁজে ফিরি ফেলে আসা মুখাবয়ব। কষ্টসমুদ্রে নীলকষ্টের নাবিক আমি। বাতিঘরের সন্ধানে পড়ে আছি নিঃসীম শূন্যতার প্রগাঢ় অন্ধকারে। কেন জানি মনে হয়, ‘যা কিছু পেয়েছি আমি তাই সঞ্চয়/ যেটুকু পেলাম না সে আমার নয়!’

সিরাজুল ইসলাম

সিরাজুল ইসলাম কবি ও গল্পকার। নাট্যকার, নাট্য শিল্পী বাংলাদেশ বেতার খুলনা। (নাট্যকর্মী odc telefilm/ odc media)। সদস্য, পাবনা মিডিয়া এ্যাসোসিয়েশন।

 

Print Friendly, PDF & Email

Read Previous

এদিক-সেদিক ঘোরাঘুরি

Read Next

শিল্পপথের দুর্ভাগা যাত্রী তারেক মাহমুদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *