অনুপ্রাণন, শিল্প-সাহিত্যের অন্তর্জাল এ আপনাকে স্বাগতম!
মে ৯, ২০২৪
২৬শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
মে ৯, ২০২৪
২৬শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বপঞ্জয় চৌধুরী -
জহির রায়হানের চলচ্চিত্রে জাতীয় চেতনা ও সাহিত্য ভাবনা

বাংলা কথাসাহিত্যে জহির রায়হান এক উজ্জ্বল নাম। স্বল্পায়ুর জীবনকে তিনি আলোকিত করেছেন তার উপন্যাস, ছোটগল্প কিংবা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। সাহিত্যিক চলচ্চিত্রকার হলে এই এক দ্বৈত প্রাপ্যতা। একই সাথে চলচ্চিত্র ও সাহিত্যের স্বাদ আস্বাদন করা যায়। বাংলা উপন্যাসে হাসান আজিজুল হক ও মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরে যার উপন্যাসের কথা উঠে আসবে তিনি জহির রায়হান। তার কালজয়ী উপন্যাস হাজার বছর ধরে ইতিহাসে ভাস্বর হয়ে থাকবে। নিম্নবর্গীয় মানুষ ও তাদের জীবনাচরণ নিয়ে তার মতো এত সহজাতভাবে কে বলেছে? হাজার বছর ধরে উপন্যাসটি যখন চলচ্চিত্রে রূপদান করা হয় তখন তা দর্শক কাম পাঠকের মনে এক ভিন্ন ভাবোদয়ের সৃষ্টি করে।

হাজার বছর ধরে চলচ্চিত্রের কাহিনি সংক্ষেপ

“নদী বয়ে চলেছে আপন গতিতে। গাছে গাছে ফুল ফোটে। আকাশে পাখি ওড়ে— আপন মনে গান গায়। হাজার বছর ধরে যেই জীবনধারা বয়ে চলেছে, তাতে আশা-নিরাশা, প্রেম-ভালোবাসা, চাওয়া-পাওয়ার খেলা চললেও তা সহজে চোখে পড়ে না, অন্ধকারে ঢাকা থাকে। কঠিন অচলায়তন সমাজে আর যাই থাকুক, নারীর কোনো অধিকার নাই। নারী হাতের পুতুল মাত্র। পুরুষ তাকে যেমন নাচায় তেমন নাচে। নিজের ইচ্ছেতে কাউকে বিয়ে করাটা এমন সমাজে অপরাধ, গুরুতর অপরাধ। অন্ধকার এই সমাজে আনাচেকানাচে বাস করে কুসংস্কার, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, নারী নির্যাতন। পরীর দীঘির পাড়ের একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে কাহিনী। কখন এই গ্রামের গোড়াপত্তন হয়েছিল কেউ বলতে পারে না। এক বন্যায় “কাসেম শিকদার” আর তার বউ বানের পানিতে ভেলায় ভাসতে ভাসতে এসে ঠাই নিয়েছিল এই জায়গায়। সেই থেকে এখানে পত্তন হয়েছিল শিকদার বাড়ির।

শিকদার বাড়িতে বাস করে বৃদ্ধ “মকবুল” ও তার তিন স্ত্রী সহ “আবুল”, “রশিদ”, “ফকিরের মা” ও “মন্তু” এবং আরও অনেকে। বৃদ্ধ মকবুলের অষ্টাদশী বউ টুনির (শশী) মনটা মকবুলের শাসন মানতে চায় না। সে চায় খোলা আকাশের নিচে বেড়াতে, হাসতে, খেলতে। তাই সঙ্গী হিসেবে বেছে নেয় অল্প বয়সী সুঠামদেহী মন্তুকে। মন্তু বাবা-মা হারা অনাথ। বিভিন্ন কাজ করে বেড়ায়। টুনি আর মন্তু সকলের অগোচরে রাতের বেলায় বেরিয়ে পড়ে মাছ ধরতে। বর্ষায় যায় শাপলা তুলতে। এমনি করে দুজন দুজনার কাছে এসে যায়। অব্যক্ত ভালোবাসার জোয়ারে ভাসে ওরা দু’জন। কিন্ত কেউ মুখ ফুটে বলতে পারে না মনের কথা, লোকলজ্জার ভয়ে। সমাজের রক্তচক্ষু ওদের দূরে রাখে।

গাঁও-গেরামে যা হয়, কলেরা বসন্তের মড়ক লাগলে উজাড় হয়ে যায় কয়েক ঘর মানুষ। ডাক্তার না দেখিয়ে টুকটাক তাবিজ করে, এভাবেই দিন চলে। মকবুলের আকস্মিক মৃত্যর পর মন্তু যখন মনের কথা টুনিকে খুলে বলে তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। গুণ মোল্লা, আবলি, রশিদ, ফকিরের মা, সালেহা কেই নেই। টুনির সঙ্গে মন্তুর অনেক দিন দেখা হয়নি। টুনি হারিয়ে গেছে ওর জীবন থেকে। তবুও টুনিকে মাঝে মাঝে মনে পড়ে মন্তুর। এমনি করে অনেকটা সময় পার হয়েছে। রাতের বেলা সুরত আলীর ছেলে ওর বাপের মতোই পুঁথি করে— “শোন শোন বন্ধুগণে শোন দিয়া মন, ভেলুয়ার কথা কিছু শান সর্বজন।” ভেলুয়া সুন্দরীর কথা সবাই শানে। একই তালে, একই সুরে হাজার বছরের অন্ধকার এক ইতিহাস নিয়ে এগিয়ে চলে সবাই। হাজার বছরের পুরনো জোত্স্না ভরা রাতে একই পুঁথির সুর ভেসে বেড়ায় বাতাসে।

কালের আবর্তে সময় গড়ায়। প্রকৃতিতেও পরিবর্তন আসে। শুধু পরিবর্তন আসে না অন্ধকার, কুসংস্কারাচ্ছন্ন গ্রাম বাংলার আচলায়তন সমাজে।”

হাজার বছর ধরে

এটি ২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশি চলচ্চিত্র। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার জহির রায়হানের কালজয়ী উপন্যাস হাজার বছর ধরে অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত হয় এটি। সরকারি অনুদানের ছবিটি পরিচালনা করেছেন জহির রায়হানের সহধর্মিণী এক সময়ের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কোহিনূর আক্তার সুচন্দা। ছবিতে প্রধান দুটি চরিত্র মন্তু ও টুনির ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রিয়াজ ও নবাগত শারমিন জোহা শশী। এছাড়াও শাহনূরএটিএম শামসুজ্জামানসুচন্দানাজমা আনোয়ারসহ অনেকে অভিনয় করেছেন।

ছবিটি দক্ষ নির্মাণশৈলী দিয়ে নির্মাণ করে সুচন্দা চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের কাছে দারুণভাবে আলোচিত হন। জিতে নেন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার। ছবিটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার-এর একটি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট চারটি বিভাগে ও পরে ঘোষিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৫-এর মোট ছয়টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।

জহির রায়হানের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট নিয়েও উল্লেখযোগ্য কাজ রয়েছে। যাতে একাধারে রয়েছে রোমান্টিক উপাখ্যান, দেশ ও জাতীয় চেতনার জাগরণ।

জহির রায়হানের সকল কাজ তা সিনেমা হোক, গল্প হোক, বা উপন্যাসই হোক সবখানেই বায়ান্নের ভাষা আন্দোলনের প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে। ভাষা আন্দোলন নিয়ে যেমন উপন্যাস লিখেছেন তেমনি সিনেমাও বানিয়েছেন, কিংবা সিনেমা বানানোর পরিকল্পনাও নিয়েছিলেন। আর, তার একুশটা গল্পের মধ্যে ‘একুশের গল্প’, ‘মহামৃত্যু’ ও ‘কয়েকটি সংলাপ’, ‘অতিপরিচিত’, ‘সূর্যগ্রহণ’ এই পাঁচটা গল্পে ভাষা আন্দোলনের উপস্থিতিই সেই প্রভাবের প্রমাণ দিচ্ছে। তার এই গল্পগুলোতে যারা ভাষা আন্দোলনে মারা যাচ্ছে বা অংশগ্রহণ করছে তারা হয় মধ্যবিত্ত না-হয় নিম্নমধ্যবিত্ত। জহির রায়হান এদের ব্যক্তিত্বের চিত্রায়ণ করেছেন খুব যতনে; এরা সবাই যুবক, কর্মচঞ্চল, স্বপ্নগ্রস্ত। ‘একুশের গল্পে’র তপু এর চমৎকার উদাহরণ। ‘মহামৃত্যু’তে মৃত্যুকে মহান করে উপস্থাপন করছেন। এই যে ‘আমাদের নুরুর ছেলে শহীদ’ গুলিতে মারা গেল, তার লাশ দেখে সবাই খুব আঁতকে উঠল। আঁতকে উঠার দৃশ্য আঁকছেন জহির রায়হান—

কলগোড়ায় যারা দাঁড়িয়েছিল, তাঁরাই আর্তনাদ করে উঠল সবার আগে। আ-হা-হা কার ছেলেগো! কার ছেলে এমন করে খুন হলো!

কোন মায়ের বুক খালি হলো গো! ..

শেষ দর্শনের জন্যে মুখের বাঁধনটা খুলে দেয়া হলো ওর।

পল্টুর মা, ঝুঁকে পড়ে চুমো খেল ওর কপালে। তারপর চোখে আঁচল চেপে সরে দাঁড়ালো একপাশে।

বুড়ি দাদী বিড়বিড় করে বলল, হায় খোদা, এজিদের গুষ্ঠি বুঝি এখনও দুনিয়ার ওপর রেখে দিয়েছ তুমি! হায় খোদা!

আহ। মা যখন মউতের কথা শুনবে— তখন কী অবস্থা মা’র বলল আরেকজন।

সন্দেহ নেই, মৃত্যুর এমন বর্ণনার মধ্যে নাটকীয়তা আছে, কিন্তু ভাষাশহিদদের প্রতি যে আবেগের ঢেউ সারাদেশে খেলে গিয়েছিল তারও একটা নমুনা এই বিবরণ। পাকিস্তানি শাসকদের বুড়ি দাদির ‘এজিদের গুষ্ঠি’ বলে চিহ্নিত করাটাও আমাদের খুব পরিচিত দৃশ্য, এই অঞ্চলের মুরব্বিরা এখনো যেকোনো অত্যাচারী ব্যক্তিকে ‘এজিদ’ বলে গালি পাড়েন। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী যে এমন পথেই হাঁটা আরম্ভ করেছিল এবং তার পরিণতিতে যা করেছে তা এজিদের গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ডের চেয়েও ভয়ঙ্কর ও নির্মম ছিল। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর এই রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বিভিন্নভাবে ঘুরে-ফিরে জহির রায়হানের লেখায় এসেছে, তা গল্পে হোক, উপন্যাসে হোক, আর সিনেমাতেই হোক। ‘আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো’ এই বাক্য তো পাকিস্তানি শাসকদের জেল-জুলুমের বিরুদ্ধে এক তীব্র হুঁশিয়ার-বার্তা। ‘সূর্যগ্রহণ’ গল্পে ভাষা আন্দোলন হাজির হলেও তার মূল ছিল ভাষা আন্দোলনের প্রভাবের দিকে। মূল চরিত্র তসলীম শহরে চাকরি করতে আসা একজন নিম্ন মধ্যবিত্ত; গ্রামে রেখে এসেছে স্ত্রী কন্যা। তসলীমের কবিতা লেখা, সারারাত ধরে পোস্টার লেখা, সকাল সকাল মিছিলে বের হওয়া এই সবকিছুই জহির রায়হানের ভাষা-শহিদ চিত্রায়ণের খুবই পরিচিত দৃশ্য। তসলীম মারা যাচ্ছে ভাষা আন্দোলনে, কিন্তু তার পরিবারকে সেটা জানতে দেওয়া হচ্ছে না। শহর থেকে প্রতি মাসে তসলীমের হয়ে টাকা পাঠান তারই সহকর্মী আনোয়ার সাহেব। তসলীমের স্ত্রী দিনের পর দিন চিঠি লিখছে, চিঠিগুলো জমছে আনোয়ার সাহেবের টেবিলে। তসলীমের স্ত্রী লিখছে,

ওগো, আর কতদিন বাড়ি আসবে না তুমি? তুমি কি মাস মাস টাকা পাঠিয়েই শুধু নিশ্চিন্তে থাকবে? মা যে তোমার জন্যে কাঁদতে কাঁদতে অন্ধ হয়ে গেলো।

ওগো…!

তসলীমের স্ত্রীর এই বিলাপ ভাষা আন্দোলনে শহিদ হওয়া নাম-না-জানা আরও অনেকের মা-স্ত্রী-কন্যাদের বিলাপই। গল্পে নাটুকেপনা আছে, কিন্তু গল্পের পরতে পরতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এক নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের কান্না। বুঝতে অসুবিধা হয় না, জহির রায়হানের মূল ঝোঁক ছিল এটা দেখানো যে, রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ডের ভয়াবহ পরিণতি কী হতে পারে, বিশেষ করে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের কী বেহাল দশা হতে পারে! অবশ্য, শুধু ছোটগল্পগুলোকে বিবেচনায় নিলে মনে হতে পারে, জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে শুধু মধ্যবিত্তের অংশগ্রহণকেই বড় করে দেখেছেন। কিন্তু ভাষা আন্দোলন নিয়ে অন্যান্য কাজ, যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি, আমলে নিলে এই বিভ্রান্তি এড়ানো সম্ভব। ভাষা আন্দোলনে যে সকল শ্রেণির অংশগ্রহণ ছিল তার একটা সহজ-সরল-ছোটখাটো চিত্রায়ণ আছে ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’তে।

তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হচ্ছে— কখনো আসেনি (১৯৬১, পরিচালনা ও চিত্রনাট্য), সোনার কাজল (১৯৬২, পরিচালনা), কাচের দেয়াল (১৯৬৩, প্রযোজনা , পরিচালনা ও চিত্রনাট্য) , সঙ্গম (১৯৬৪, প্রযোজনা , পরিচালনা ও চিত্রনাট্য), বাহানা (১৯৬৫, প্রযোজনা, পরিচালনা ও চিত্রনাট্য), একুশে ফেব্রুয়ারি (১৯৬৫, পরিচালনা ) , বেহুলা (১৯৬৬,  পরিচালনা  ও চিত্রনাট্য), আনোয়ারা (১৯৬৭, পরিচালনা ও চিত্রনাট্য), দুই ভাই (১৯৬৮, প্রযোজনা ও চিত্রনাট্য), কুচবরণ কন্যা (১৯৬৮, প্রযোজনা), জুলেখা (১৯৬৮, প্রযোজনা), সুয়োরাণী-দুয়োরানী (১৯৬৮, প্রযোজনা), সংসার (১৯৬৮, চিত্রনাট্য), মনের মতো বউ (১৯৬৯, প্রযোজনা), শেষ পর্যন্ত (১৯৬৯, প্রযোজনা)।

তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭২), একুশে পদক (মরণোত্তর, ১৯৭৭), স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর, ১৯৯২), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (মরণোত্তর, ১৯৭৫), আজমজী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৪)-সহ বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করেন। তার রচনায় এবং চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে।

জহির রায়হান ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর তার নিখোঁজ ভাইকে খুঁজতে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারির পর তার আর কোনো খোঁজ মেলেনি। প্রমাণ পাওয়া গেছে, বিখ্যাত মানুষটি বিহারী ও ছদ্মবেশী পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে নিহত হন।

জহির রায়হানের চলচ্চিত্র টেনেছিল মধ্যবিত্ত সমাজকে। যার ফলে মন্ত্রমুগ্ধের মতো দর্শক তার ছবি হলে উপভোগ করেছে। কখনো বাস্তবতায় আবার কখনোবা রূপকথার ছলে তার ছায়াছবির মুগ্ধতার আবেশে হারিয়ে গেছে দর্শক। শেষ বিকেলে অফিস ফেরত নারী-পুরুষ নিয়ন আলোয় উপভোগ করেছে যেন তাদেরই যাপিত জীবনের কথা। কখনো বুকের ভেতরে বুদ্বুদই দিয়েছে দেশমাতৃকার মুক্তির আহ্বান। আবার কখনো সুখ ও বেদনার পাত্র থেকে সুধা পান করে হৃদয়ে দাগ কেটে নিয়েছে কিছু কল্পিত কিংবা বাস্তবিক ঘটনাপ্রবাহ।

স্বপঞ্জয় চৌধুরী : কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক

জহির রায়হানের স্কেচ এঁকেছেন : য়াফিয সিদ্দিকী

 

+ posts

Read Previous

একজন মন্ত্রীর একদিন

Read Next

শিল্প-সাহিত্যের অন্তর্জাল, অনুপ্রাণন- ৩য় সংখ্যা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *