অনুপ্রাণন, শিল্প-সাহিত্যের অন্তর্জাল এ আপনাকে স্বাগতম!
এপ্রিল ২৬, ২০২৪
১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এপ্রিল ২৬, ২০২৪
১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গ রাখাল -
নুরুল হক : নির্জন এক কাব্যসাধক

মাটি দূষণ হচ্ছে ক্রমান্বয়ে
হয়ে যাচ্ছে বায়ুরও দূষণ
সর্বোপরি মানুষের দূষণের ফলে
এই পৃথিবী একেবারে বসবাস-অযোগ্য এখন।
(কারণ: নুরুল হক)

কবি নুরুল হক- কোনোদিন কবির সাথে আমার দেখা হয়নি। হওয়ার কথাও না। তবে এই কবির গদ্যের বই- ‘শম্ভুনাথ চট্টোপাধ্যায় : কবিতার দিকে একজন’ পড়েছিলাম- যা প্রকাশ করেছে বেহুলা বাংলা। এই বইটা পড়তে গিয়েই অবাক হয়েছিলাম- কবির গদ্য বলার ধরনটাই অন্যদের থেকে আলাদা। কোনো বাহুল্য কথা বলতে কবি নারাজ- যতটুকু বলতে হবে তিনি ততটুকুই বলবেন; এ যেনো মেপেমেপে কথা বলা। এই বইটা পড়ার পর থেকেই কবির সম্পর্কে আমার কৌতুহল অনেক বেড়ে গেল- অনেকের কাছে জানতে চেয়েছি এই কবি সম্পর্কে। কারণ আমি তখন পর্যন্তও এই কবি সম্পর্কে কিছুই জানি না বললেই চলে- আমি কেন, অনেক তরুণই আছেন যারা কবি নুরুল হক সম্পর্কে কোনো জ্ঞানই রাখেন না, রাখতেই হবে কেন? যদি ভুল না করি প্রথম বোধ হয় কবি শফিক হাসানই আমাকে কবি নুরুল হক সম্পর্কে জানিয়ে ছিলেন। কবি চরু হক যে তার পিতা তিনি সেকথাটাও পরিষ্কার করেছিলেন। এবার আমার চোখে পড়ল কবি পুলক হাসানের লেখা। এই কবিকে নিয়ে পুলক হাসান সম্ভবত ফেসবুকেই প্রথম লেখেছিলেন এবং তাকে কবিতার সন্ত হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। অতঃপর হাতে আসে তাঁর সম্পাদনা ‘প্রতিস্বর’। এখানেও এই কবির অনেকগুলো কবিতা ছাপা হয়। এভাবেই নুরুল হকের কবিতার সাথে আমার চলাফেরা বা ঘর-বসতির সামান্য নড়নচড়ন। এই কবির কবিতা পড়লে- যেন জীবনে এক ধরনের সারাৎসারের সন্ধান মেলে।

কবি নুরুল হকের কবিতা আকারে ছোটো কিন্তু তথ্যের ভারিক্যি নিয়ে আমাদের ভাবনার জগৎকে প্রসারিত করে। সমকালীন বাংলা কবিতার হয়তোবা তিনিই সবচেয়ে অনালোচিত ও গহীনের কবি। কবিতাকেই তিনি জীবন ভেবে নিয়েছেন। তাঁর যাপিত-জীবনই যেন কবিতা হয়ে আমাদের সম্মুখে হাজির হয়। কোন কবিই সময়ের সাথে প্রতারণা করে বা পালিয়ে বাঁচতে পারে না। কেননা, এই সময়ই একদিন কবিকে তার সঠিক জায়গা বুঝে লুকিয়ে রাখার জীবন থেকে টেনে-হিঁচড়ে বের করে আনবেন। কবিরা পরম-মমতায় সৃজন করেন একেকটি কবিতা- এই কবিতাই কবিকে তার অতীত কিংবা বর্তমানের সামনে সঠিক ইতিহাস নিয়ে দাঁড় করিয়ে দেয় বাস্তবতার মুখোমুখি। নুরুল হকের এই যে কবিতা, এই কবিতাতে কোনো বাহানাকে ধরে কবি আমাদের সামনে হাজির করতে চান না। তিনি জীবনের অভিজ্ঞতাকেই আমাদের সামনে হাজির করতে চান- ছড়িয়ে দিতে চান তাঁর জীবনের বাস্তবতায়- অভিজ্ঞতার সাক্ষি করে। কবি পরম দরদি ভাষায় জীবনের সৌন্দর্য ও অতলতাকেই স্পর্শ করেছেন। কবিতা বলার সারল্য এবং অভিজ্ঞতার অপূর্ব ভঙ্গিমায় তাঁর কবিতা হয়ে উঠেছে জীবনেরই ছায়াতল। কবি এইসব কবিতাকে দেখেছেন নিজের দেখা জীবনের প্রতিবিম্ব হিসেবে- বলার ভঙ্গিমায় যেন মনে হচ্ছে তিনি আমাদের সামনে একটি দৃশ্যকেই মেলে ধরেছেন-

একটি শালিখ
আরেকটি শালিখের
পাশে
গা জড়াজড়ি করে দাঁড়াল এমনভাবে
যেন মাঝখানকার জায়গাটা
ভরাট করে রেখেছে
একটি চিরকালীন যুগল শব্দ
‘কাছে থেকো’
(কাছে থেকো)

কবি হলে তো সে তাড়িত হবে- আবেগে কিংবা বাস্তবতার জীবনে তিনি নিজেকেই চেনার চেষ্টা করে যেতে থাকেন বারেবার। শোষিত মানুষের দিকে তাকিয়ে তিনি মর্মবেদনায় নিজেকে ক্ষতবিক্ষত করে চলেন। একজন কবির কিই-বা করার থাকে কি করতে পারবে সে- জীবনে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়া। তিনি কোনো কিছুকে মনে রাখতে চান না। সবকিছুকে ভুলে থাকতে চান- এক বিকেলের কথা-

আমি একটু পরেই
ভুলে যাব। মানুষের দুঃখ মুখ
দেখতে দেখতে
হারিয়ে যাব পথে…

কবি নুরুল হক সত্যিই সাম্প্রতিক সময়ে এক গুরুত্বপূর্ণ কবি। তাঁর নিয়ে বেশি আলোচনা-সমালোচনা না হলেও তিনি নিরবে-নিভৃতে লেখে গেছেন- তবে হকের কবিতার কাছে গেলে পাঠককে তাঁর কাছে অবনত হতেই হয়। কারণ তাঁর শব্দচয়ন, ভাষা, ভঙ্গিমা বা কবিতার আঙ্গিকের জন্যও তিনি প্রাণবন্ত হয়ে থাকবেন পাঠকের অন্তরে। কবি পুলক হাসান এই কবির সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেছেন- ‘কবি নুরুল হক সাম্প্রতিক বাংলা কবিতার একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি। শুধু গুরুত্বপূর্ণ না নতুন এক কাব্যধারার প্রবর্তকও সে। ষাটের এই নিভৃতচারী কবির কবিতায় নিরন্তর চলছে ভাব বৈচিত্র্যের নব নব উৎসার। তাঁর গভীর পর্যবেক্ষণ থেকে বাদ পড়ছে না সময়ের কোনো বিষয় বা চিত্র। তারুণ্যে উদ্ভাসিত কবিতার জন্য নতুন প্রজন্মের কাছে তিনি ইতিমধ্যে আদর্শ হয়ে গেছেন। তাদের দৃষ্টিতে তিনি নির্জন এক কাব্যসাধক। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উপেক্ষিত শক্তিমান এই কবিকে আমরা নিয়মিত উপস্থাপন করে আসছি সময়ের প্রয়োজনেই।’ কবির কিছু কবিতা পড়ে নিতে পারি-

সবুজ সতেজ ডাব
পড়ে আছে
মুখোমুখি
মাঠের শয্যা।
যেন কোনো আরদ্ধ জীবন
এইখানে
শেষ হয়ে গেছে,
যেন কেউ নির্জনে চুমুক দিয়ে
পান করে গেছে তার মর্মটুকু…
(ডাব)

কবি নিজেকে অনেকটা শঙ্কার মধ্যে রাখতে চেয়েছেন কিংবা নিজের মধ্যে যথেষ্ট সাহস সঞ্চয় করলেও কিযেনো সঙ্কা কবিকে একাকিত্বের আসনধারী করে তুলেছে। আর এই আসনধারী অবস্থায় নানা শঙ্কা কবিকে সময়ের পরিবর্তন ধারায় গ্রাস করতে চেয়েছে। কিন্তু কবি সেখানে নিজেকে বিসর্জন  না দিয়ে উচ্চৈঃস্বরে দার্শনিকের মতো উচ্চারণ করেছেন-

১. মুছে গেছি
একটু আগেই আমি
ছিলাম যেখানে,
সেখানে আমার কোনো চিহ্ন নেই
নেই আমি…
(এক মুহূর্তের ব্যবধান)

২. কাকে খুঁজে পাওয়া গেল
কে প্রতীক্ষা করেছিল মোমবাতি নিয়ে
আশ্চর্য আড়ালে গিয়ে…
(ঘুমের ভিতর)

৩. দগ্ধ মানুষ কিছুতেই
বের হতে পারছে না
কাঁটাতারের ঘের দেওয়া
এই জীবন থেকে, চৈত্রের চিতা থেকে।
(দগ্ধ মানুষ)

৪. শোকে ভাসা মানুষের মতো
একদল কাক
বিলাপ করছে একটি
মৃত কাক ঘিরে।
(মৃতের পাশে আত্মীয়দের বিলাপ)

ছোটো ছোটো কবিতায় কবি নুরুল হক বলে দেন গোটাজীবনের কথা। তিনি অন্য কবিদের মতো প্রচারণায় নিজেকে শামিল না করেই করে গেছেন সাহিত্যচর্চা আর সেই নিবিড় সাহিত্যচর্চায় তাকে দিনের পর দিন পাঠকদের কাছে উন্মোচিত করে তুলছে।

তাঁর এই নিভৃতটাই যেন মহাশক্তি দান করেছে-কবিতা হয়ে ওঠায়। তিনি কোনো মেকিকে আশ্রয় না করে জীবনের ধারাপাত পড়েই বলতে পারেন- নদীর মতোই যেন দুলছে জীবন। এই জীবন এক দোদুল্যমান অবস্থার মধ্যে দিয়েই চলছে খুড়িয়ে খুড়িয়ে- কবি মানুষের জীবন পড়তে চেয়েছেন বা পড়ার চেষ্টাও করে চলেছেন নিজের খামখেয়ালিপনা নিয়ে- তবু শেষ পর্যন্ত মানুষ থেকে সাবধান হওয়ার কথাও তিনি ব্যক্ত করেছেন- মানুষ থেকে সাবধান। মানুষ জীবনে অনেক কিছুই করতে চায়- মহান থেকে রুটির দোকানদারের মতোও বাঁচতে চায় কেউ কেউ। এই বাঁচা-মরা জীবনের সবকিছুই একটা অনিশ্চয়তার দিকে ধাবিত হয়। এই যে অজানিক জীবনের দিকে পা বাড়াতে মানুষের দেখতে হয় স্বপ্ন- এই পুরো জীবনটাই একটা স্বপ্নের ধোঁয়াশার মধ্যে কবি নিজেকে এক অজানা পথেই শামিল করেন আর বলেন-

জীবন এক অপূর্ব দৃশ্য
যা দেখে মানুষ
বাড়ি ফেরার কথা
ভুলে যায়…

এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকলেও দিনকে দিন আমাদের দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে- আমরা নিজের আভিজাত্যকে বড়ো করে নিজেকে করে তুলতে চাই পৃথিবীসেরা বীর। কিন্তু আমরা সবাই জানি- মৃত্যু আমাদের শিথানে ঘুমায়- জেগে উঠলেই নিজেদের জীবনের চাকা স্থবির হয়ে যাবে। কবি সেই কথা স্মরণেই বলেন-

আজ আমাকে দেখলাম
সম্পূর্ণ খণ্ডিত হয়ে আছে
মৃত্যুর কুৎসিত অন্ধকারে।

কবি এই প্রকৃতি কিংবা নিজের চারপাশ থেকেই উপকরণ সংগ্রহ করে যেন সত্যিকার সংগ্রাহক হয়ে উঠেছেন আর বলছেন নিজস্ব ভাষায়। এই নিজস্বতাই কবি নুরুল হককে আলাদা করে পরিচিত করে তুলেছে-

ঈশ্বরের একটা বিপুল চিত্র তো
এই পথ দিয়ে চলে গেল…

কবি ভালোবাসেন নিজেকে কিংবা অন্যকে পাওয়ার ব্যকুলতায় নিজেকে মহান-প্রেমিক করে তুলেছেন। এই যে পাওয়া বা না পাওয়ার ব্যকুলতা মানুষের একদিন থাকে না। ভালোবাসার মাত্রাটাও হয়তো একদিন কমতে থাকে- বাড়তে থাকে মানুষকে ভুলে যাওয়ার প্রবণতা। তাহলে কেন এমন হলো- এটা হলো মূলত মানুষকে বিপরীতমুখি হওয়ার জন্য। ফিরিয়ে দিতে পারলেই তো নিজেকে একজন বীর মনে হয়- কিন্তু সমাজের সবাই কি ফিরিয়ে দেওয়ার সাহস রাখে? না, সবাই এমন করে না। তবে যারা করেন তারা অনেকটা অন্তরদহনে নিজেদেরকে পুড়িয়ে থাকেন। এই নেমকহারাম পৃথিবীতে আমাদের দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে বলে নিজেকে সর্বদায় প্রস্তুত রাখতে হয়- ধূসর বৃক্ষের দিকে। যে নিজেকে এলিয়ে হয়ে উঠেছে- গাছ। এই গাছ হতে হতে আমরা কবিকে চিনে ফেলি- তিনি নিজেকে মিশেল করে তুলতে পারেন- যেখানে একটা অদ্ভুদ স্বাদ তৈরি হয়। জীবনে অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন কবি আর নিজের মতো করে সাজিয়ে তুলেছেন প্রেমিকার মুখ। এই মুখ থেকেই আলো ঠিকরিয়ে বের হয়-

কোনো কোনো পাখির ডাক/ ঘোলা পাখির মতো…

মানুষ কঠিন বিপদেও নিজেকে শামাল দিয়ে টিকে থাকতে চান। এই টিকে থাকার বার্তাই নিজের সাহিত্যিক জায়গাকে প্রভাবিত করে। ‘৭১ সালেও কবি ভীত-সন্ত্রস্ত পরিবারকে ভিটা ছেড়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে চাননি। তিনি পড়ে থাকতে চেয়েছেন বাপ-দাদার ভিটাকে আঁকড়ে। কারণ এই মাটিতেই তিনি নিজেকে নিজের মতো করে বড়ো করে তুলেছেন- ‘একদিকে মৃত্যু/অন্যদিকে ভয়। /মাঝখানে জীবন/শুধু কাঁপচ্ছে’। কবি এই দুঃখের জীবনেও নিজেকে বিষণে্নর সাগরে ভাসিয়ে দিতে চান না। তাঁর সঙ্গী এখন অসহায় লতা। কবির প্রেম হয়তো সেই সব প্রকৃতির সাথে যারা কবিকে উদারতা বা নিজেকে প্রসারতার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি মনে করেন- বাঁচার চেয়ে এমন কী দামি জিনিস আছে আর? তবু অজানার পথেই মানুষ বেয়ে চলে দুঃখের সাম্পান।

কবি নুরুল হক-এর গুচ্ছ কবিতা-

শব্দার্থ
আমি কী তা বুঝিয়ে বলছি।
আমি হলো একটি পদ্ধতির নাম।
যে পদ্ধতি দিয়ে প্রতিবার বাড়ি যেতে পারি
মা-বাবাও চিনতে পারি
চিনতে পারি ভাইবোন এবং বন্ধুবান্ধব,
গাছপালা, নদী-সমুদ্র আর তারার আকাশ।
হাটে গিয়ে করতে পারি কেনাকাটা
বিলে নেমে ধরতে পারি মাছ।
আর নানা বিবেচনা ও লোভলালসার মধ্যে পেঁচিয়ে যেতে পারি
এই সবই সম্পন্ন করি আমি নামক একটি পদ্ধতির মধ্য দিয়ে।
তার গহনার্থ হলো এই-
জগতের হাজারটা পদ্ধতির মধ্যে
‘আমি’ও একটা পদ্ধতির নাম
এর বেশি কিছু নয়।

অতিমারি
চারদিকে আতুর বাতাস!
আমি মর্ম-হলাহল পিয়ে
মৃতপ্রায় আছি।
আমার দোভাষী যদি
থেকে থাকে কেউ,
তবে তাকে নিয়ে এসো
এখানে এবার।
আমি কী বলতে চাই
শোনাক জগতে।

নির্বাচিত ঘুমে
এখন জড়িয়ে যাচ্ছি ঘুমে,
বাছাই করা ঘুমে।
কেবলই ঘুমের মালা গাঁথি
নিজের মধ্যে,
সুতোর পর
সুতো।

অভাজনের এপিটাফ
সূর্যের দুয়ারে যদি
হাত পেতে থাকি
কোনোদিন,
যদি বাঁধা পড়ে থাকি মুহর্তেও
কারো প্রাণে
এই পৃথিবীর,
তবে দাঁড়িয়ো এখানে।

যদি
তোমার শরীরে যদি
চোখ হতে পারি একবার
তবে দেখবো সুন্দর পৃথিবীর
ফুল আরো টুকটুক করে
ঝরবে মাটিতে
নিজের নামের নিচে দাঁড়িয়ে খানিক
জীবনের বাগ্মিতা শুনবো
জেনে নেবো
তুমি আছো কাছেই কোথাও
ভু-মণ্ডল আলোকিত
স্বতঃস্ফূর্ত পথে।

হবে না
হবে না হৃদয় খুলে
অপার্থিব পানীয়ের মতো
নিবিড় গেলাসে ঢেলে
অমৃতের ঢোক পান করা,
নৈশ সাথিদের সঙ্গে বসে,
এ জন্মে হবে না আর তা।

+ posts

Read Previous

জগদীশ গুপ্ত : এক বিস্মৃতপ্রায় সাহিত্য প্রতিভা

Read Next

আমার কবি-জীবনের অকপট স্বীকারোক্তি

২ Comments

  • ভালো লাগলো লেখাটি। কবি নুরুল হককে ছিটেফোঁটা পড়েছি বিভিন্ন মাধ্যম থেকে। ভালো লাগে তাঁর কবিতা। তাঁর কবিতার বই সংগ্রহ করতে চাই। কিভাবে সংগ্রহ করা যায়?

    • রকমারী’তে দেখতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *