জহুরুল ইসলাম -
মধুমালতী
মালবিকা, এখন প্রতি রাতে বৃষ্টি ঝরে, দম বন্ধ হয়ে আসা বৃষ্টি। বৃষ্টি নয় যেন অগ্নি ফোটা! আর কোনোদিন বসন্ত আসেনি— শরৎও না। এখন সারা মাঠ বর্ষার পানিতে থইথই। এ পথেই- ভেলায় তোমার যাতায়াত। মধুমালতীর গাছটি
Read Moreমালবিকা, এখন প্রতি রাতে বৃষ্টি ঝরে, দম বন্ধ হয়ে আসা বৃষ্টি। বৃষ্টি নয় যেন অগ্নি ফোটা! আর কোনোদিন বসন্ত আসেনি— শরৎও না। এখন সারা মাঠ বর্ষার পানিতে থইথই। এ পথেই- ভেলায় তোমার যাতায়াত। মধুমালতীর গাছটি
Read Moreনারী গঙ্গাজলের পবিত্রতায় প্রশ্ন রেখে উজিয়ে যায় সীতার অগ্নিপরীক্ষা দিন— গভীর রাত কাঁধে নিয়ে আজও ঠায় দাঁড়িয়ে বিপিনবিহারী গাঙ্গুলি স্ট্রিটে কালীদাসীরা হয়তবা পার্বতী হয়! পারু হতে পারে-কি? পৌরাণিক দরজায় এই-যে এত-এত পার্শ্ব অভিনেত্রীর মুখ; মেরিলিন
Read Moreশৈলী নাম্নী শৈলী নাম্নী তুমি,-মিথও তার ঊষামধ্যে সিঁদুরে মেঘ। একটি গাধার অনন্তে বিরাজমান হতে হতে স্বর্ণখচিত জল হতে বহুদূরে পরিনির্বাণে লুপ্ত হয়েছি। এই লুপ্ত হওয়া কি কোনো প্রশ্নের? বাঘিনি যাতনার? পশুপর্ব থেকে উত্তীর্ণ হয়ে, একবার
Read Moreপ্রাতঃভ্রমণ সুখের শুধু সদ্য জেগে ওঠা নির্মল আকাশ, কচি বালিয়াড়ি যেন যৌবনরেখা, অদেখা দিগন্তজোড়া লোভের গালিচা। আকাশ ফ্যাকাশে হয়, বাতাস প্রবল হয় উঠোনের ঘাসে। শৈশবের মায়াবী বিশাল মাঠ- সবুজের অবারিত আহ্বান, ধূলিকণা বারবার বাতাসের গায়ে
Read Moreহাওয়ার কারবারি ডুবছি শীতনিদ্রায়। যেন আবাবিল পাখি। শূন্যতার গীতবাদ্য নিয়ে জেগে আছি গাছের কোটরে। এরপর যেতে পারি চাঁদের কেন্দ্রপথে। যেহেতু দুনিয়াবি বেহেশত উঠছে পূর্ণ হয়েছে, শ্বেত বরফের আস্তরণে। ভূমি উঠছে পূর্ণ হয়ে, জাফরান ফুলের রঙে।
Read Moreআত্মমৈথুন আমাদের মনে আজ জন্মেছে বিষাদ ক্রমে দূর থেকে দূরে চলেছি সগ্গলে- পরিবার-পরিজন, গ্রাম থেকে দূরে বাবা-মা, প্রেমিকা থেকে দূর সীমানায় রক্তের বাঁধন থেকে চৌকাঠ পেরিয়ে- কিছু মৃত্যু মুখোমুখি হয়েছি কেবল। ছায়া হয়ে মিশে গেছে
Read More